হ্যাঁ সত্যি, ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০ ২০০০০ টাকা প্রতি মাসে সামান্য কিছু কাজের মাধ্যমে। ভারত ও বাংলাদেশ থেকে আপনি খুব সহজে আপনার হাতে স্মার্টফোনের দ্বারা ঘরে বসেই ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করে নিতে পারবেন। তার জন্য আপনাকে সামান্য কিছু কাজ করতে হবে। আপনি ইন্টারনেটে এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যে অ্যাপ্লিকেশন গুলি সাহায্যে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। তো চলুন বন্ধুরা এখন আমরা একে একে জানবো কিভাবে ঘরে বসে ১৫০০০ ২০০০০ টাকা প্রতি মাসে টাকা উপার্জন করবেন
বিষয় সূচি:-
1. টাস্ক অ্যাপ্লিকেশন গুলি সাহায্যে আপনি ইনকাম করতে পারবেন

- এপ্লিকেশন ডাউনলোড এর মাধ্যমে: আপনি প্লে স্টোরে এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন সেই অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে আপনি ইন্সটল করলে তার মধ্যে থেকে আপনাকে আরও অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করার অফার দেবে। আপনি যদি আরও অ্যাপ্লিকেশন ইনস্টল করেন তাহলে আপনাকে কিছু পরিমাণ টাকা দেবে এই অ্যাপ্লিকেশন গুলি থেকে ইনকাম করা খুবই সহজ।
- গেম খেলার মাধ্যমে: অনেক গেম অ্যাপ্লিকেশন আছে যে অ্যাপ্লিকেশন গুলিতে আপনি গেম খেললে তার পরিবর্তে আপনাকে কিছু টাকা দিয়ে থাকে অ্যাপ্লিকেশন গুলি। এটি সাধারণত নির্ভর করে এপ্লিকেশনের ওপর ও আপনি কত সময় ধরে ওই গেমটি খেলছেন তার ওপর। এই অ্যাপ্লিকেশন গুলি থেকে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ।
- সার্ভের মাধ্যমে: টাস্ক অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে একটি অপশন থাকে সার্ভে কমপ্লিট এর মাধ্যমে আপনি এখান থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখানে সামান্য কিছু সার্ভে দেওয়া থাকে যে সার্ভে গুলি কমপ্লিট করা খুবই সহজ।
- ভিডিও দেখে: আপনি প্লে স্টোরে এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন পেয়ে যাবেন যে অ্যাপ্লিকেশন গুলিতে আপনি যদি ভিডিও দেখেন তাহলে আপনার ভিডিও দেখার পরিবর্তে আপনাকে কিছু পয়েন্ট দিয়ে থাকে যে পয়েন্ট গুলো আপনি রিডিম করলে আপনি টাকা পাবেন।
1.1. টাক্স এপ্লিকেশন থেকে টাকা ইনকাম করার সুবিধা
টাক্স এপ্লিকেশন গুলি থেকে টাকা ইনকাম করা খুবই সহজ কারণ এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি আপনি সরাসরি প্লে স্টোরে মাধ্যমে ইন্সটল করতে পারবেন এবং এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি থেকে আপনি অন্য অ্যাপ ইন্সটল করলে আপনাকে খুব সহজে তারা ছোট ছোট টাকা দিয়ে দেয়। যে টাকাটা আপনি সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে নিতে পারেন। এই অ্যাপ্লিকেশন গুলিতে কোন টাকা ইনভেস্ট আপনাকে করতে হয় না আপনি বিনা ইনভেস্টে এগুলোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
1.2. ট্রাক অ্যাপ্লিকেশন থেকে টাকা ইনকাম করার কি কি অসুবিধা রয়েছে
প্রতিটি কাজের যেমন সুবিধা থাকে তেমন তার অসুবিধা থাকে। এই টাস্ক এপ্লিকেশন এর ক্ষেত্রে ঠিক তেমনি এই কাজে যেমন অনেক সুবিধা আছে তেমন কিছু কিছু অসুবিধা ও রয়েছে। সেই অসুবিধা গুলি হল- আপনি এই অ্যাপ্লিকেশন গুলি থেকে বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি থেকে আপনি সামান্য কিছু টাকা ইনকাম করতে পারবেন যা দিয়ে আপনি আপনার মোবাইলে রিচার্জ বা হাত খরচ টুকু বহন করতে পারবেন।
2. রেফার করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন

এমন অনেক অ্যাপ্লিকেশন আছে সে অ্যাপ্লিকেশন গুলো থেকে আপনি তাদের অপ্প্লিকেশন কে রেফার করেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সে ক্ষেত্রে এই অ্যাপ্লিকেশনটি যত বেশি রেফার হবে তত বেশি আপনার টাকা ইনকাম হতে থাকবে। এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি থেকে টাকা উপার্জন করা খুবই সহজ। অ্যাপ্লিকেশনগুলিতে একবার আপনি ইন্সটল করে আপনি যদি আপনার রেফার লিংকটি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি শেয়ার করতে থাকেন সেই ক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা পরিবারের অন্য কেউ যত বেশি ডাউনলোড করবেন আপনার লিঙ্ক থেকে তত বেশি পরিমাণে টাকা উপার্জন হতে থাকলে আপনার। এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি প্রচুর পরিমাণে টাকা দিয়ে থাকে একটা একটা রেফার এর জন্য আপনি পাবেন ১০০ থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি। রেফার করে কিভাবে আরো টাকা ইনকাম করা যায় ও সত্যি করা যায় কিনা তা বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন। যেমন এঞ্জেল ওয়ান রেফার করলে ২০০ টাকা করে দিচ্ছে।
3. অ্যাপ বা ওয়েবসাইট বানিয়ে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন

এখন আপনি একটি ওয়েবসাইট বা একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বানিয়ে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করে নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে একটি ওয়েবসাইট বানাতে হবে আপনার ওয়েবসাইট টি কমপ্লিট হয়ে গেলে সেখানে আপনি প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের পোস্ট করতে থাকুন এবং তার পরিবর্তে আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন কোম্পানির এড চলবে সেই এড চলার পরিবর্তে আপনাকে টাকা দেবে এই কোম্পানিগুলো। এইভাবে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন ওয়েবসাইট বা অ্যাপ বানিয়ে।
4. অনলাইনে শপিং মল তৈরি করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন

আপনি জানেন আপনার বাড়ির কাছে বা বাজারে যেমন বড় বড় শপিংমল গুলি রয়েছে তারা বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করে ওই শপিংমল গুলি থেকে টাকা উপার্জন করে। ঠিক এমনিভাবে আপনি অনলাইনে একটি শপিং মল এর ওয়েবসাইট বানিয়ে নিন এবং সেই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি পণ্য বিক্রি করুন। এই পণ্য যত বেশি বিক্রি হবে আপনার উপার্জন তত বেশি পরিমাণে হতে থাকবে। এইভাবে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন খুব সহজে।
5. টাকা ইনভেস্ট করে আরো বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন

আপনি স্টক মার্কেট বা শেয়ার মার্কেটের মাধ্যমে টাকা ইনভেস্ট করে সেই টাকা থেকে আরও বেশি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য সবার প্রথমে আপনাকে একটি ডিমান্ড একাউন্ট ওপেন করে নিতে হবে। তারপর আপনি এই ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট এ আপনি বিভিন্ন কোম্পানির স্টক কিনে রেখে দিন। ওই স্টকটি যতদিন দাম বাড়বে ও দাম বাড়ার পরিবর্তে আপনি ওই স্টকটি বিক্রি করে দেবেন। এক্ষেত্রে আপনি যত বেশি দিন রাখবেন এবং যত পারসেন্ট এর বেশি ইনকাম চান সেই পার্সেন্টেজের ইনকাম টি হলেই তবেই আপনি এই স্টক বিক্রি করে দেবেন। এইভাবে আপনি এখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
6. ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা উপার্জন করুন

আপনি এখন ইন্টারনেটের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ফ্রিল্যান্সিং হলো আপনি অন্যের কাজ যদি করে দেন তার পরিবর্তে আপনি তা থেকে আপনার ফিস চ্যাট করতে পারবেন এইভাবে অনেক মানুষ এখন টাকা উপার্জন করছে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে। ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য দুটি ওয়েবসাইট রয়েছে সেই দুটি ওয়েবসাইট হলো fiverr ও upwork ।
7. অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম জয়েন করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন

বিভিন্ন শপিং ওয়েবসাইট হোক বা যেকোনো পণ্য বিক্রির ওয়েবসাইট হোক তারা তাদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রাখে আপনি তাদের প্রোগ্রামে জয়েনিং করে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে সবার প্রথমে তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম জয়েন হয়ে যেতে হবে। তারপর আপনি তাদের পণ্যটি বিক্রি করিয়ে দিলে আপনি সেই কোম্পানি থেকে কিছু পার্সেন্টেজ পেয়ে যাবেন। এভাবে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ভারতে ফ্লিপকার্ট ও এমাজন এদের অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রাম রয়েছে তাদের পণ্য আপনি বিক্রি করাতে পারেন বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া বা ইউটিউব এর মাধ্যমে আপনি আপনার লিংকটি শেয়ার করুন সেখান থেকে প্রোডাক্ট বিক্রি হলে আপনি সরাসরি কমিশন পাবেন।
8. সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন

বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ আছে যারা সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতি মাসে উপার্জন করে। চাইলে আপনিও একটি সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার প্রোফাইল বানিয়ে সেখান থেকে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনি ইউটিউবে একটি চ্যানেল বানিয়ে সেখানে ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন। নয়তো আপনি ফেসবুকে একটি প্রোফাইল বানিয়ে সেখানে আপনি ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকেও টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বা আপনি ইনস্টাগ্রামে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে টাইপ করে সেখানে তাদের ভিডিও আপলোড করে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০ ২০০০০ টাকা প্রতি মাসে, এটা কি সত্যি সম্ভব ?

হ্যাঁ এটা সত্যি সম্ভব, তো বন্ধুরা এতক্ষণ ধরে আপনারা দেখলেন কিভাবে আমরা একে একে করে আপনাদেরকে বললাম কিভাবে আপনি ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০ ২০০০০ টাকা প্রতি মাসে ইনকাম করে নিতে পারবেন এইসব কাজগুলির মাধ্যমে। এর জন্য আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে আপনি যত বেশি পড়েছেন করতে পারবেন এবং আপনার বুদ্ধিকে যত বেশি কাজে লাগাতে পারবেন আপনি তত বেশি পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন অনলাইনে।
উপসংহার
এছাড়াও আপনি বিভিন্নভাবে অনলাইন এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন। যেমন আপনি ভিডিও এডিটিং করলে সেখান থেকে টাকা উপার্জন করা যায় ও ব্লগিং করে টাকা উপার্জন করা যায়। এসব উপায় গুলোর মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন এগুলো প্রতিটি ক্ষেত্রে কিছু যেমন সুবিধা রয়েছে কিছু অসুবিধা থাকতে যেমন কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে টাকা ইনভেস্ট করতে হবে আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনাকে টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না। টাস্ক বা রেফার করে আপনি টাকা উপার্জন করতে চাইলে সেক্ষেত্রে আপনাকে কোন টাকা ইনভেস্ট করতে হবে না কিন্তু আপনি যদি ইনভেস্টের মাধ্যমে উপার্জন করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি শেয়ার মার্কেটের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন এছাড়া যেমন টাস্ক এপ্লিকেশন থেকে আপনি কম পরিমাণে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। আর আপনি যদি সঠিকভাবে কাজগুলি করে থাকেন ঘরে বসে আয় করবেন ১৫০০০ ২০০০০ টাকা বেশি প্রতি মাসে।
অনলাইনে ইনকাম করা নিয়ে আপনাদের কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
2025 সালে কিভাবে ঘরে বসে ইনকাম করা যায়?
1. ইউটিউব থেকে।
2. ফেসবুক থেকে।
3. রিলায়েন্সিং করে।
4. আর্টিকেল রাইটিং করে।
5. ভিডিও বানিয়ে।
6. ভিডিও এডিটিং করে।
7. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে।
8. রেফার করে।
9. টাক্স কমপ্লিট করে।
আমি কি প্রতিদিন 500 টাকা আয় করতে পারি?
হ্যাঁ আপনি খুব সহজে তা করতে পারেন ছোট ছোট টাক্স অ্যাপ্লিকেশন গুলি থেকে টাক্স কমপ্লিট করে তা আপনি করতে পারেন।
এছাড়া কোন অ্যাপ্লিকেশন আপনি আপনার বন্ধুদের রেফার করলে সেখান থেকেও আপনি প্রতিদিন ৫০০ টাকা করে ইনকাম করে নিতে পারবেন।
টাকা আয় করার উপায় আছে কি?
অনলাইনে মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করে, ভিডিও বানিয়ে, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে, রেফার করে, আর্টিকেল লিখে, প্রোডাক্ট বিক্রি করে, এছাড়াও অন্যান্য পদ্ধতিতে আপনি ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগিং করে মাসে কত টাকা আয় করা যায়?
লগইন করে প্রতি মাসে ১০০ থেকে ১০০০০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা যায়। ছোট ছোট ব্লগাররা ১০০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করে থাকে। কিন্তু বড় বড় ব্লগাররা হাজার থেকে ১০ হাজার ডলার ইনকাম করে থাকে প্রতি মাসে। ব্লগিং থেকে ভালো ইনকামের জন্য আপনাকে ব্লগিং ভাবলো করে শিখতে হবে।
মোবাইল দিয়ে কি ব্লগিং করা যায়?
হ্যাঁ আপনি আপনার স্মার্টফোনের মাধ্যমে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। তবে ফুল টাইম ব্লকিং করার জন্য অবশ্যই আপনার কাছে ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থাকতে হবে।
একজন ব্লগারের বেতন কত?
ব্লগাররা সাধারণত নিজস্ব ওয়েবসাইট বানিয়ে সেখানে ব্লগিং করে থাকে তবে কোন প্রফেশনাল ব্লগার যদি কোন ওয়েবসাইটে ব্লগিং করে সেক্ষেত্রে তার মাসিক ইনকাম ৫০ থেকে ১ লক্ষ টাকা।
আরও পড়ুন:- How Much Facebook Pay For 1000 Views? সম্পূর্ণ তথ্য বাংলায় 2025
আরও পড়ুন :- টাক্স অ্যাপ্লিকেশন কি? এই অ্যাপ্লিকেশন গুলো কিভাবে কাজ করে? এই অ্যাপ্লিকেশন গুলো থেকে সত্যি কি টাকায় ইনকাম করা যায়?